অংশগ্রহণমূলক শিক্ষা সক্রিয় শিখনকে উৎসাহিত করে। আমরা জানি যে, শিক্ষাকে যদি অংশগ্রহণমূলক করে তোলা যায় তাহলে এটি যেমন শিখনকে গতিশীল করে, তেমন শিক্ষাটি নিজের মধ্যে ধরে রাখা যায়। সকল বয়স এবং শ্রেণির মানুষের কথা বিবেচনা করে 'উই থিংক ডিজিটাল' প্রোগ্রামটি তৈরি করা হয়েছে যেন শিখনটিকে সক্রিয় এবং অংশগ্রহণমূলক করে তোলা যায়।
গোপনীয়তার বিষয়ে
গোপনীয়তার বিষয়টি যে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির জন্য আলাদা সেটি শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে। সেই সাথে, তারা তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার জন্য কী করতে হবে সেটিও মূল্যায়ন করতে পারবে।
পাসওয়ার্ড ম্যানেজ করা
ডিজিটাল বিশ্বে নিরাপদ থাকতে নিজেদের পাসওয়ার্ড কীভাবে ব্যবহার করবে এবং সুরক্ষিত করতে হয় সেটিও শিক্ষার্থীরা শিখতে পারবে।
সাইবার সিকিউরিটি
শিক্ষার্থীরা অনলাইনে থাকার ঝুঁকিগুলো বুঝতে পারবে এবং কীভাবে তারা স্ক্যামার এবং হ্যাকারদের থেকে তাদের তথ্য নিরাপদ রাখতে পারে সেটিও জানবে।
অনলাইনে সুসম্পর্ক
কীভাবে অনলাইনে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হয় এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ তা শিক্ষার্থীরা শিখতে পারবে।
যাচাই প্রক্রিয়া
শিক্ষার্থীরা মিডিয়া যাচাইকরণের গুরুত্ব বুঝতে পারবে এবং অনলাইনে পড়া কোনো খবর যাচাই করার জন্য তারা কী পদক্ষেপ নিতে পারে সেটিও জানবে।
আমার ক্লাসের বিষয়বস্তু হিসেবে অংশগ্রহণমূলক কনটেন্টগুলো কীভাবে ব্যবহার করতে পারি?
কুইজ এবং ভিডিওরগুলো গ্রুপ লেসনসের অংশ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে যার মাধ্যমে শিখনের মূল বিষয়টি চিহ্নিত করে শেখাটি আরও শক্তিশালী করা যায়। এগুলোকে শিক্ষার্থীদের মাঝে দিয়ে দিলে তারা নিজেদের সময় অনুসারে শিখতে পারবে।